কাহালু (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া-৪ কাহালু নন্দীগ্রাম আসন থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য গতকাল বুধবার বিকেলে বিএনপির ৪ বারের নির্বাচিত সাবেক এমপি ডাঃ জিয়াউল হক মোল্লাসহ দুজন মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। কাহালু উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ মেরিনা আফরোজের কাছে তারা মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।
ডাঃ জিয়াউল হক মোল্লা ছাড়াও যিনি মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন তিনি জাকের পার্টির আলহাজ্ব আঃ রশিদ সরদার। ডাঃ জিয়াউল হক মোল্লার সাথে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের সামনে আসা নেতাকর্মীদের মধ্যে মধ্যে বিএনপির মনোনয়নে নির্বাচিত দূর্গাপুর ইউপি চেয়ারম্যান, সাবেক ভিপি হাজি আঃ মান্নান, তাজনুর রহমানসহ প্রায় শতাধিক পদবঞ্চিত বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
ডাঃ জিয়াউল হক মোল্লা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে যখন মনোনয়ন পক্রিয়া ছিলো তখন জনপ্রিয় নেতা দেখে সঠিক ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। মনোনয়ন প্রক্রিয়া দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার হাত থেকে চলে যাওয়ার পর অনৈতিকভাবে অযোগ্য লোকদের ডেকে এনে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। আমি সরকারি চাকুরী করতাম। আমার পিতা আজিজুল হক মোল্লার মৃত্যুর পর দেশনেত্রীর নির্দেশে চাকুরী ছেড়ে দিয়ে বিএনপির রাজনীতিতে আসি। আমি জনপ্রিয় বলেই কাহালু-নন্দীগ্রামের মানুষ আমাকে ভোট দিয়ে চারবার এমপি নির্বাচিত করেছেন। আমি কারো চাপে নয় নিজের সাহসে সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোট করবো। আমার পিতা ও আমি এই এলাকায় বিএনপিকে প্রতিষ্ঠিত করেছি। আমার জনপ্রিয়তা থাকার পরেও বার বার আমাকে মনোয়ন দলীয় মনোনয়ন দেয়া হয়নি।
আমার মত বিএনপির অনেক জনপ্রিয় নেতাকে মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। যারফলে অনেক আগে থেকেই আমার সিদ্ধান্ত আমি সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেই বিজয়ী হবো। আমার বিশ্বাস অতিতেও এখানে সুষ্ঠ নির্বাচন হয়েছে এবং এবারও নির্বাচন সুষ্ঠ হবে।
সোনাতলা সংবাদে লিখতে পারেন আপনিও। যে কোনও তথ্য ও ভিডিও দিন নিচের WhatsApp নাম্বারে। প্রয়োজনে আপনার নাম ও পরিচয় গোপন রাখা হবে।
মোবাইল: ০১৭৭৪৬৫০৬৭১
E-mail: sonatalasangbad@gmail.com