1. sonatalasangbad@gmail.com : সোনাতলা সংবাদ :
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সোনাতলার বালুয়া ইউনিয়নের ভিডাব্লিউবি কর্মসূচীর চাল বিতরণ বগুড়া-১ আসনে নতুন তালিকায় খসড়া ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১২৫টি সোনাতলায় বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে জামায়াত নেতা শাহাবুদ্দীনের মতবিনিময় সোনাতলায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শান্তি ফাউন্ডেশনের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান সোনাতলায় রাস্তার মাঝখান থেকে অপসারণ করা হলো বৈদ্যুতিক খুঁটি সোনাতলায় পুলিশের হাতে হেরোইনসহ কিশোর আটক বগুড়ায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে দুলাভাই কর্তৃক ছষ্ঠ শ্রেণীর স্কুলছাত্রী ধর্ষিত সারিয়াকান্দিতে আলোচিত শাহিনূর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার কাহালুতে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যাক্তির আত্মহত্যা সোনাতলায় তুচ্ছ ঘটনায় হোটেল মালিক অতুলের কান কর্তন

কাহালুর পাঁচপীরে আছে রেল স্টেশন, নেই জনবল

  • শুক্রবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৬০

মুনসুর রহমান তানসেন, কাহালু (বগুড়া) থেকেঃ বগুড়ার কাহালু উপজেলার অতি গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক স্থান পাঁচপীর মাজার। এই পাঁচপীর মাজারে প্রতিদিন আসেন অসংখ্য ভক্ত ও দর্শনার্থী।
জানা গেছে পাঁচপীর মাজারে যাওয়া ও আসার জন্য আগে ছিলোনা পরিবহন ও ট্রেন সুবিধা। ভক্ত ও দর্শনার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে পাঁচপীর মাজার এলাকায় রেল স্টেশন স্থাপনের দাবীতে ১৯৭৮ সালের দিকে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ আন্দোলন শুরু করেন। ওই সময় সেই আন্দোলন দমাতে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছিলো। তারপরেও আন্দোলন দমাতে না পেরে ১৯৭৯ সালের দিকে ঐতিহাসিক পাঁচপীর মাজারের ১ কিলোমিটার পূর্বে পাঁচপীর মাজার রেল স্টেশন স্থাপন করা হয়।
সেখানে রেল স্টেশন হওয়ার পর গড়ে উঠে হাট-বাজারসহ বহু দোকানপাট। তখন থেকেই ট্রেনে চড়ে পাঁচপীর মাজারে অসংখ্য ভক্ত ও দর্শনার্থীদের যাতায়াত শুরু হয়। এখানে রেল স্টেশন হওয়ার পর থেকে ছিলো প্রয়োজন মাফিক রেলের লোকবল। এখান থেকেই টিকিট কেটে ট্রেনে যাতায়াত করতেন মানুষজন।
সংশ্লিষ্ট সুত্রমতে আন্তঃনগর ট্রেন বাদে সব ট্রেনই এই স্টেশনে দাঁড়ালেও প্রায় ১০ বছর যাবত এই স্টেশনে নেই রেলেওয়ের কোন লোকবল। ছোট একটি স্টেশন হওয়ায় লোকবলের অভাবে সেখানে বর্তমানে কেউ নেই। তালোড়া স্টেশন ও কাহালু স্টেশনের দায়িত্বশীলদের মাধ্যমে ট্রেনের ট্রেন চলাচলের সিগন্যালসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
স্থানীয় লোকজন জানান, প্রতিদিন এখান থেকে গড়ে প্রায় হাজারের বেশী লোকজন ট্রেনে যাতায়াত করেন। এখানে স্টেশন মাস্টার থেকে শুরু করে রেলের একজন লোকও না থাকায় যাত্রীদের নানাবিধ সমস্যায় পড়তে হয়। আগে এখানে যাত্রীদের বসবার জায়গা থাকলেও বর্তমানে তা আর নেই। স্টেশন মাস্টারের ঘরসহ সবই তালাবদ্ধ।
রেল স্টেশনের ঘরে এখন পোকামাকড়ের বাস। ঘাস ও আগাছায় ছেয়ে গেছে স্টেশনের ঘরের চারপাশ। এখানে ট্রেনে যাত্রী উঠানামা করলেও টিকিট কাটার কোন ব্যবস্থা নেই। এখানে যারা ট্রেনে উঠেন তাদেরকে টিকিট কাটতে হয় ট্রেনের ভিতর অথবা অন্য স্টেশনে নেমে। যারফলে এই রেল স্টেশন থেকে যারা ট্রেনে যাতায়াত করেন তাদের নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। অন্যদিকে এই স্টেশন থেকে ট্রেনের ভাড়া কোন টাকা পাচ্ছেনা রেল কতৃপক্ষ।
ঐতিহাসিক এই পাঁচপীর মাজার রেল স্টেশনে যাত্রীদের বিশ্রামাগার নির্মাণসহ স্টেশনের অবয়ব আগের মত ফিরে আনার জোড়ালো দাবী জানান, স্থানীয় লোকজন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নিউজে সর্বশেষ

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট