গাবতলী (বগুড়া) প্রতিনিধি : ১৭অক্টোবর বগুড়া জেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে বিভিন্ন অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন জেলা পরিষদের ১০নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য প্রার্থী আব্দুল্লাহেল বাকী পাইকার। গতকাল শনিবার গাবতলী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য বাকী পাইকার বলেন, জেলা পরিষদের তফসিল ঘোষণার পর থেকে তিনি সদস্য প্রার্থী হিসেবে হাতি মার্কায় ভোট চেয়ে প্রচার-প্রচারনা চালিয়ে আসছেন। কিন্তু তার প্রতিদ্ব›িদ্ব প্রার্থী এ.আই ফয়সাল খান জনি (টিউবওয়েল মার্কা) ও তার ভগ্নিপতি উপজেলা চেয়ারম্যান রফি নেওয়াজ খান রবিন ভোটারদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, ওনারা ভোটের দিনে জোরপূর্বক ভোট আদায় করার ফন্দিফিকির করছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে তিনি গত ১১ ও ১২ অক্টোবরে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক বরাবরে ২টি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। তাই সদস্য প্রার্থী বাকী পাইকার সুষ্ঠ ও সুন্দর পরিবেশে ভোটগ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন। তবে উপজেলা চেয়ারম্যান রফি নেওয়াজ খান রবিন ভয়ভীতি ও হুমকি-ধামকি দেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি আ.লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ডা: মকবুল হোসেনের পক্ষে আনারস মার্কায় ভোট চেয়ে বিভিন্ন জায়গায় গণসংযোগ করেছি। বরং অভিযোগকারীরাই আ.লীগের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী আ: মান্নানের পক্ষে ভোট করছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আ.লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোমিনুল হক শিলু, পৌর আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জুয়েল মিয়া, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এম.এ রন্জু, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মোস্তফা হাসান মুন পাইকার, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আ: গফুর বিপ্লব, সাবেক সাধারণ সম্পাদক রোহানুল খাওলা রোহন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজীউল হকসহ আরো অনেকে।
সোনাতলা সংবাদে লিখতে পারেন আপনিও। যে কোনও তথ্য ও ভিডিও দিন নিচের WhatsApp নাম্বারে। প্রয়োজনে আপনার নাম ও পরিচয় গোপন রাখা হবে।
মোবাইল: ০১৭৭৪৬৫০৬৭১
E-mail: sonatalasangbad@gmail.com