কাহালু (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া-৪ কাহালু-নন্দীগ্রাম আসনের উপনির্বাচনের পর সাধারণ মানুষ হিরো আলমসহ অন্যান্য প্রার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করেছেন। তাদের মন্তব্যে উঠে এসেছে দলীয় প্রার্থীদের সাথে টিক্কা দিয়ে কিভাবে ১৯ হাজার এত ভোট পেলেন। আবার এই আসনে মোট ৯ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিলেও তাঁরা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে না আনতে পারাসহ তাঁদের দোষগুণ নিয়ে এখনো চলছে নির্বাচনী এলাকায় আলোচনা ও সমালোচনা। অনেকে মন্তব্য করেছেন মুলত এই আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত কোন প্রার্থী না থাকা ও ১৪ দলীয় জোট প্রার্থীকে নৌকা প্রতিক না দেওয়া এবং বিএনপি নির্বাচনী মাঠে না থাকার কারনে ভোটারের উপস্থিতি অনেকটকা কম হয়েছে। এছাড়াও অনেকে মন্তব্য করেছেন মাত্র ৯ মাসের এমপি হওয়ার জন্য প্রার্থীরা ভোটারদের মনযোগ আকর্ষন করতে পারেনি। এদিকে আওয়ামীলীগের একটি অংশ ১৪ দলীয় জোট প্রার্থী এ, কে, এম রেজাউল করিম তানসেনের পক্ষে এবং আরেকটি অংশ সাবেক আওয়ামীলীগ নেতা মুশফিকুর রহমান কাজলের পক্ষে অংশ নেওয়ায় দলীয় নেতাকর্মীরা অনেকটা বিভ্রান্তে পড়েন। এছাড়াও অনেকের মন্তব্য এই আসনে শক্তিশালী প্রার্থী না থাকায় ভোটকেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি অনেক কম হয়েছে। আবার অনেক প্রার্থী গ্রামে গ্রামে প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের সরগরম করতে পারেনি। অপরদিকে সরকার বিরোধী বিএনপি-জামায়াত ও কিছু উৎসুক জনতা হিরু আলম পাশ করবে এমন গুজব ছড়িয়ে দেওয়ায় অনেক ভানমান ভোটার হিরু আলমকে ভোটা দিয়েছে বলে অনেকে মন্তব্য করেছেন।
সোনাতলা সংবাদে লিখতে পারেন আপনিও। যে কোনও তথ্য ও ভিডিও দিন নিচের WhatsApp নাম্বারে। প্রয়োজনে আপনার নাম ও পরিচয় গোপন রাখা হবে।
মোবাইল: ০১৭৭৪৬৫০৬৭১
E-mail: sonatalasangbad@gmail.com