1. sonatalasangbad@gmail.com : সোনাতলা সংবাদ :
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০১:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বগুড়ার শিবগঞ্জে পুত্রবধূকে ধষর্ণের অভিযোগে শ্বশুর গ্রেপ্তার সোনাতলায় জামায়াতের সংসদীয় আসনের নির্বাচনী বৈঠক অনুষ্ঠিত সোনাতলায় অগ্নীকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ভ্যান চালককে গরু দিলেন ইউপি চেয়ারম্যান টুল্লু সোনাতলায় নাম্বার বিহীন ট্রাকের যন্ত্রাংশ আলাদা করার সময় দুইজন আটক বগুড়ায় ধান কেটে মজুরি না পাওয়ায় ৫ দিনমজুরের থানায় অভিযোগ গাবতলীর বাগবাড়ীতে শহীদ জিয়া কলেজ সরকারীকরণের দাবীতে লিফলেট বিতরণ কাহালুতে আওয়ামীলীগ নেতা গ্রেফতার কাহালুতে দুই ব্যবসায়ীকে ৮৫ হাজার টাকা জরিমানা বগুড়ায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সোনাতলায় ১০২ মুক্তিযোদ্ধাকে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের চিঠি

সারিয়াকান্দিতে কুমড়োবড়ি তৈরীতে ব্যস্ত নারী কারিগররা

  • বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৪০

মিলন,সারিয়াকান্দি(বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুাড়র সারিয়াকান্দিতে পৌর এলাকার সাহাপাড়ায় কুমড়ো বড়ি তৈরীতে ব্যস্ত সময় পাড় করছে নারী কারিগররা। গ্রামটির ভোর থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত সরগরম হয়ে উঠছে গ্রামের নারীরা। সরকারের কোন নজর না থাকলেও হাতের এই শিল্পের পল্লীটি বংশ পরমপরায় এখনো চলছে রমরমা ভাবে। সরকারী সহযোগীতা পেলে এখানকার কারিগররা আরো উন্নতমানের কুমড়ো বড়ি তৈরী করতে পারতো। তবে কুমড়ো বড়ি তৈরীতে সাহায্য সহযোগিতা না পেলেও পৌর এলাকার পল্লীটিতে প্রায় ১১ লক্ষ টাকার কুমড়ো বড়ি বেচা-কেনা করে থাকেন কারিগররা। জানা যায়, তারা বংশ পরমপরায় এই কুমড়ো বড়ি তৈরী করে থাকেন পরিবারের নারী সদস্যরা। নভেম্বর মাস থেকে শুরু হয়ে চলে তা মার্চ পর্যন্ত। এর একমাত্র উপাদান হলো মাসকালাই। চরাঞ্চলে ব্যাপকহারে উৎপাদন ছাড়াও সারিয়াকান্দির বিল এলাকার পতিত জমিতে বিনা চাষে এ কালাই উৎপাদন হয়ে থাকে। হাটবাজার থেকে কালাই সংগ্রহ করার পর ভোর রাত থেকে শুরু হয়ে যায় সন্ধ্যা পর্যন্ত কারিগরদের কর্মযজ্ঞ।
সাহাপাড়ার শংককুড়ি ,মুনজুরী ও গীতা রানী সাথে কথা হলে তারা বলেন, বড়ি তৈরী করে বিক্রি করার পর এখন আর তেমন একটা লাভ থাকেনা। বাজারে কালাইয়ের দাম বেশি। এ ছাড়া হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করতে হয় কুমড়ো বড়ি তৈরী করতে। দিনে একেক জন ৫ থেকে ৬ কেজি মাস কালাইয়ের কুমড়ো বড়ি তৈরী করেন। তৈরী করার পর তা বিক্রি করা হয়। মানের রকমভেদে ৩০০ থেকে শুরু করে ৬০০ টাকা কেজি দরে। এতে একজন কারিগর দিনে ১২০০ টাকা থেকে শুরু করে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করে থাকেন কুমড়ো বড়ি। ৫ মাস চলে এই কুমড়ো বড়ি তৈরী ও বিক্রির কাজ। তাতে ৫ মাসে কম করে হলেও ১১ থেকে ১২ লক্ষ টাকার কুমাড়োবড়ি বিকিকিনি হয়ে থাকে আমাদের পাড়ায়। কেনার পর অনেকেই দেশ বিদেশে স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে থাকেন আমাদের হাতে তৈরী এই কুমাড়োবড়ি। আবহাওয়া ভালো না হলে কুমাড়োবড়ি তৈরীতে ধ্বস নামে। তখন আমাদের ব্যবসায় মন্দভাব দেখা দেয়।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, এ সম্পর্কে আমার ধারনা কম। তবে তারা আমাদের সাথে যোগাাযোগ করলে সকল ধরনের সহযোগিতা করা হবে। যাতে করে তারা উন্নতমানের কুমাড়ো বড়ি তৈরী করতে পারেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নিউজে সর্বশেষ

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট