1. sonatalasangbad@gmail.com : সোনাতলা সংবাদ :
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সোনাতলায় অগ্নীকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ভ্যান চালককে গরু দিলেন ইউপি চেয়ারম্যান টুল্লু সোনাতলায় নাম্বার বিহীন ট্রাকের যন্ত্রাংশ আলাদা করার সময় দুইজন আটক বগুড়ায় ধান কেটে মজুরি না পাওয়ায় ৫ দিনমজুরের থানায় অভিযোগ গাবতলীর বাগবাড়ীতে শহীদ জিয়া কলেজ সরকারীকরণের দাবীতে লিফলেট বিতরণ কাহালুতে আওয়ামীলীগ নেতা গ্রেফতার কাহালুতে দুই ব্যবসায়ীকে ৮৫ হাজার টাকা জরিমানা বগুড়ায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সোনাতলায় ১০২ মুক্তিযোদ্ধাকে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের চিঠি সারিয়াকান্দিতে জমিজমা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ৫ জন আহত সোনাতলায় এক সন্তানের জননীকে নিয়ে যুবক উধাও, থানায় অভিযোগ

সারিয়াকান্দীতে ব্যবসায়ীকে ক্রসফায়ারের হুমকিঃ ওসিসহ চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

  • রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২
  • ৫৫

সোনাতলা সংবাদ ডটকম (স্টাফ রিপোর্টার): বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে ব্যবসায়ীকে ক্রসফায়ার, চাঁদা দাবি ও মারধরের অভিযোগে থানার ওসিসহ চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বর্তমানে পুলিশের হুমকিতে আত্মগোপনে রয়েছেন মামলার বাদী। গত বৃহস্পতিবার বগুড়া জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন কাপড় ব্যবসায়ী আ ফ ম হানযালা।
তিনি উপজেলার সদর ইউপির দিঘলকান্দি গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে এবং সারিয়াকান্দি তরফদার মার্কেটের কাপড় ব্যবসায়ী।
মামলায় অভিযুক্ত আসামিরা হলেন সারিয়াকান্দি থানার ওসি মিজানুর রহমান, এসআই রবিউল করিম, মাহবুব হাসান ও সারিয়াকান্দি চন্দনবাইশা পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের সাবেক এসআই রবিউল ইসলাম। বর্তমানে রাজশাহীর বাঘা থানায় এসআই রবিউল ইসলাম কর্মরত আছেন। আদালত এজাহার আমলে নিয়ে বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে অভিযোগগুলো তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। সেই তদন্ত প্রতিবেদন আগামী ধার্য তারিখে আদালতে জমা দিতে বলা হয়েছে। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ২৫ মে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সারিয়াকান্দির গোল্ডেন চাইনিজ রেস্টুরেন্ট থেকে সারিয়াকান্দি থানার এসআই রবিউল করিম ও মাহবুব হানযালাকে আটক করে থানায় নিয়ে যান ।
এরপর মধ্যরাতে তাকে হাজত থেকে বের করে থানার এসআইদের রুমে নিয়ে গিয়ে বাঁশের লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করেন। মারধর করার আগে গামছা দিয়ে হানযালার চোখ বাঁধা হয়েছিল। মারধর শেষে তার চোখের বাঁধন খুলে দেওয়া হয়। ওই সময় ওসি মিজানুর বলেন, এসব বিষয়ে মুখ খুললে ক্রসফায়ারে তাকে মেরে ফেলা হবে। তার কাছে চাঁদাও দাবি করা হয়। পরে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। পরের দিন ২৬ মে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাকে দুটি মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। পরে হানযালা জামিনে মুক্ত হন। মুক্তি পাওয়ার কয়েক দিন পরে তিনি মামলাটি করেন।

আইনজীবী জাকিউল আলম সোহেল জানান, পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার পর থেকেই নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন হানযালা। তার ওপর প্রচুর চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে। আতঙ্কে বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছেন হানযালা। পুলিশের ভয়ে তার ব্যবহৃত মোবাইলও বন্ধ করে রেখেছেন।

মামলার অভিযোগ সম্পর্কে সারিয়াকান্দি থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, ‘সুনির্দিষ্ট মামলায় হানযালাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পরদিনই তাকে আদালতে পাঠানো হয়। তাকে মারধর করা হয়নি। তাকে কোনো মিথ্যা মামলাও দেওয়া হয়নি। তার কাছে চাঁদা দাবির বিষয়টিও সম্পূর্ণ মিথ্যা।’

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নিউজে সর্বশেষ

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট