1. sonatalasangbad@gmail.com : সোনাতলা সংবাদ :
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বগুড়ায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে দুলাভাই কর্তৃক ছষ্ঠ শ্রেণীর স্কুলছাত্রী ধর্ষিত সারিয়াকান্দিতে আলোচিত শাহিনূর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার কাহালুতে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যাক্তির আত্মহত্যা সোনাতলায় তুচ্ছ ঘটনায় হোটেল মালিক অতুলের কান কর্তন বগুড়ায় শতাব্দী ফিলিং স্টেশনের ক্যাশিয়ারকে কুপিয়ে হত্যা গাবতলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত বগুড়ায় ধানক্ষেত থেকে ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার সুন্দরগঞ্জে সপ্তম শ্রেণীর স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, থানায় অভিযোগ দায়ের কাহালুতে গলায় উড়না পেঁচিয়ে এক মহিলার আত্মহত্যা দূর্নীতি চাঁদাবাজমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে ইসলামী আইনের বিকল্প নেই -অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দীন

সোনাতলায় বাঙালি নদীতে বাঁশের সাঁকো ভেঙ্গে যাওয়ায় অর্ধ লক্ষাধিক মানুষের পারাপারে ভরসা এখন ডিঙি নৌকা

  • বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫
  • ১৪৬

সোনাতলা (বগুড়া) প্রতিনিধি : সোনাতলায় বাঙালি নদীর দু’ধারের মানুষের পারাপারের শেষ সম্বল এখন ডিঙি নৌকা। উপজেলা সদর থেকে ৭/৮ কিলোমিটার দক্ষিণে মোনার পটল গ্রাম। ওই গ্রামের পশ্চিমে হলিদাবগা গ্রাম। ওই দুই গ্রামের মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে বাঙালি নদী। নদী পারাপারে মানুষ দীর্ঘদিন যাবৎ ভোগান্তি পোহাচ্ছে।

ওই নদীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বাঙালি হাট। প্রতি শনিবার ও বুধবার হাট বসে। হাটে কৃষক তাদের উৎপাদিত কৃষি পণ্য বাজারজাত করতে আসেন। এছাড়াও প্রতিনিয়ত স্কুল-কলেজ গামী শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে ডিঙি নৌকায়। ডিঙি নৌকাই যেন,নদীর দু’পারের মানুষের শেষ সম্বল। অনেক সময় নদী পারাপার হতে গিয়ে স্বাধীনতার পর কমপক্ষে এক ডজন নারী ও শিশু প্রাণ হারিয়েছে ওই খেয়া ঘাটে।

এলাকাটি কৃষি প্রধান। ওই এলাকার ৮৫ ভাগ মানুষ সরসরি কৃষি কাজের সাথে জড়িত। অনেক সময় তাদেরকে উৎপাদিত কৃষি পণ্য ৮/৯ কিলোমিটার পথ ঘুরে বাজারে যেতে হয়। এ বিষয়ে মোনারপটল গ্রামের বাসিন্দারা বলেন, ডিঙি নৌকায় পারাপারের সময় আমরা খুব অসহায় বোধ করি। কখন যেন, গভীর নদীতে নৌকা ডুবে জীবন প্রদীপ নিভে যায়। এ খেয়া ঘাটে ব্রীজ নির্মাণ করা হলে এলাকাবাসির দীর্ঘদিনের ভোগান্তি লাঘব হবে।

এ বিষয়ে স্থানীয় জোড়গাছা ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম রব্বানী বলেন, এটি একটি জনগুরুত্বপুর্ণ খেয়া ঘাট। এ খেয়া ঘাটের দু’পাশের লোকজন দরিদ্র সীমার নীচে বসবাস করেন। রাত পোহালেই জীবন জীবিকার তাগিদে জেলা সদরে রিক্সা-ভ্যান, অটোরিক্সা চালাতে যান। এমনকি অনেক সময় খেয়া ঘাটে নৌকা না থাকায় মুমূর্ষ রোগীরা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী আতিকুর রহমান তালুকদার বলেন, উক্ত খেয়াঘাটে প্রায় ৩শ’ ফুট ব্রীজের প্রয়োজন। এতে সরকারের ব্যয় হবে প্রায় দেড়শ’ কোটি টাকা। এত বিপুল পরিমান টাকা বরাদ্দ নিয়ে আসা নির্বাচিত সরকার ছাড়া সম্ভব না। তবে এলাকাবাসিদের দাবির প্রেক্ষিতে আমরা সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে বরাদ্দ চেয়ে প্রস্তাবনা পাঠাবো।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নিউজে সর্বশেষ

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট