1. sonatalasangbad@gmail.com : সোনাতলা সংবাদ :
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সোনাতলার বালুয়া ইউনিয়নের ভিডাব্লিউবি কর্মসূচীর চাল বিতরণ বগুড়া-১ আসনে নতুন তালিকায় খসড়া ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১২৫টি সোনাতলায় বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে জামায়াত নেতা শাহাবুদ্দীনের মতবিনিময় সোনাতলায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শান্তি ফাউন্ডেশনের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান সোনাতলায় রাস্তার মাঝখান থেকে অপসারণ করা হলো বৈদ্যুতিক খুঁটি সোনাতলায় পুলিশের হাতে হেরোইনসহ কিশোর আটক বগুড়ায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে দুলাভাই কর্তৃক ছষ্ঠ শ্রেণীর স্কুলছাত্রী ধর্ষিত সারিয়াকান্দিতে আলোচিত শাহিনূর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার কাহালুতে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যাক্তির আত্মহত্যা সোনাতলায় তুচ্ছ ঘটনায় হোটেল মালিক অতুলের কান কর্তন

সোনাতলা ষ্টেডিয়ামে টেনিস বল গ্রাউন্ডের ঢালাই কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

  • সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
  • ১৫৮

আব্দুর রাজ্জাক, স্টাফ রিপোর্টারঃ সোনাতলা শেখ রাসেল মিনি ষ্টেডিয়ামের কর্ণারে খেলোয়ারদের চর্চা ও মেধা বিকাশের লক্ষ্যে এডিবির অর্থায়নে টেনিসবল গ্রাউন্ড নির্মানে নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে কাজের অভিযোগ উঠেছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, উক্ত কাজে নিন্মমানের ইটের খোয়া দিয়ে ঢালাই কাজ চলছে। এছাড়াও ইটের খোয়াতে পানি না দিয়ে ইটের গুঁড়োযুক্ত (রাবিশ) খোয়া দিয়ে টেনিসবল গ্রাউন্ডের ঢালাই কাজ চলছে। এতে দেখা যায় ব্যবহৃত খোয়ায় প্রায় এক তৃতীয়াংশ ইটের গুঁড়ো (রাবিশ) বিদ্যমান। এ নিয়ে সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের দেখা দিয়েছে। তারা কতৃপক্ষের নিকট এই কাজের মান যাচাইয়ের অনুরোধ করেছেন। পরে সাংবাদিকের উপস্থিতি দেখে তড়িঘড়ি করে দায়িত্বরত সার্ভেয়ার জিয়াউর খোয়াতে পানি দিতে বলেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার শেখ রাসেল মিনি ষ্টেডিয়ামে এডিবির অর্থায়নে ৪ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা ব্যায়ে নির্মিত হচ্ছে টেনিসবল গ্রাউন্ড। বগুড়ার মিহি কনষ্ট্রাকশন কাজটি পেয়েছেন। পরে তিনি কাজটি বিক্রি করে দেন সোনাতলার চাউল ব্যবসায়ী তাজুলের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান “মন্ডল ট্রেডার্স” এর নিকট বলে জানান সেখানকার দায়িত্বরত সার্ভেয়ার জিয়াউর রহমান। তিনি উপজেলা প্রকৌশল অফিসে সার্ভেয়ার পদে কর্মরত আছেন।

এ বিষয়ে সার্ভেয়ার জিয়াউর রহমানের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, কাজ ঠিক ভাবেই হচ্ছে। কাজের কোন সমস্যা নেই। আপনারা যে ডাষ্ট দেখতে পাচ্ছেন ওটা থাকবেই। পরে তার কাছে খোয়ার সাইজ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ২০ মিলি খোয়া দিতে হবে। এষ্টিমেট অনুযায়ী খোয়া ঠিক আছে কিনা তা জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দিতে না পেরে ঠিকাদার মালিক তাজুল ইসলামকে ফোনে ডেকে নেন। তার নিকট পূর্ণ এষ্টিমেট দেখতে চাইলে তিনি বলেন, আমার কাছে নেই ওটা অফিসে আছে।

এরপর ঠিকাদার তাজুল ইসলাম এসে বলেন, আপনারা ডিষ্টার্ব করছেন কেন? কাজ ঠিকভাবেই হচ্ছে। আপনার এই খোয়া নিয়ে গিয়ে কাকে দেখাবেন দেখান। এমনিতেই এই ছোট একটি কাজে ছাত্রলীগের, যুবলীগের পিকনিকের টাকা চায়। আবার ক্রীড়া সংস্থার খেলোয়াড়রা ১২ হাজার টাকার বুট জুতা দাবি করে। এ অল্প কাজে এত কিছু কই থেকে পাওয়া যায়?
এ বিষয়ে উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক তাহেরুল ইসলাম তাহের কে ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

ঠিকাদার তাজুলের কথামত খোয়ার স্তুপ থেকে কিছু খোয়া উপজেলার উপ-সহকারী প্রকৌশলীকে দেখালে তিনি বলেন, এই খোয়াতে প্রচুর পরিমানে ডাষ্ট আছে। এতে যথেষ্ট পানি দিতে হবে।

উক্ত বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবুল হকের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমি ট্রেনিংয়ে আছি। দায়িত্বরত ব্যক্তিকে বিষয়টি দেখার জন্য ফোনে বলে দিচ্ছি।

এ ব্যপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবরিনা শারমিনকে জানালে তিনি বলেন, ইঞ্জিনিয়ার সাহেব ট্রেনিং থেকে আসলে তার সাথে আমি কথা বলে দেখি।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নিউজে সর্বশেষ

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট