1. sonatalasangbad@gmail.com : সোনাতলা সংবাদ :
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গাবতলীর মহিষাবানে ফুটবল খেলায় ফতেহ আলী বাজার মৎস্য সমিতিকে হারিয়ে কলোনী বাজার বিজয়ী বগুড়ায় আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফাইনাল ফুটবল টুর্নামেন্টে সাবেক এমপি লালু সোনাতলার বালুয়া ইউনিয়নের ভিডাব্লিউবি কর্মসূচীর চাল বিতরণ বগুড়া-১ আসনে নতুন তালিকায় খসড়া ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১২৫টি সোনাতলায় বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে জামায়াত নেতা শাহাবুদ্দীনের মতবিনিময় সোনাতলায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শান্তি ফাউন্ডেশনের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান সোনাতলায় রাস্তার মাঝখান থেকে অপসারণ করা হলো বৈদ্যুতিক খুঁটি সোনাতলায় পুলিশের হাতে হেরোইনসহ কিশোর আটক বগুড়ায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে দুলাভাই কর্তৃক ছষ্ঠ শ্রেণীর স্কুলছাত্রী ধর্ষিত সারিয়াকান্দিতে আলোচিত শাহিনূর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

সোনাতলায় শীতকে সামনে রেখে চাহিদা বেড়েছে লেপ-তোষকের

  • শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৭৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বগুড়া সোনাতলায় শীতকে সামনে রেখে লেপতোষকের ব্যপক চাহিদা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন দোকানী ও কারিগরিরা। বর্তমান আবহাওয়াতে দিনের বেলায় গরম অনুভব করলেও রাত গভীর হলেই প্রচন্ড শীত অনুভূত হচ্ছে। তবে আবহাওয়া অফিস সুত্রে জানা গেছে কদিনের মধ্যে বৃষ্টি হতে পারে এবং পরপরই হয়তবা শীতের দেখা মিলবে। ফলে শীত মোকাবেলায় লেপতোষক তৈরির কারিগরের নিকট ভীর করছে ক্রেতারা। তবে উপজেলার লেপ-তোষক তৈরির কারিগর সহ দোকানীরা জানান ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে রিতিমত দিনরাত কাজ করতে হচ্ছে,যেন দম ফেলার ফুরসত নেই তাদের। এ উপজেলার হরিখালী,বালুয়া, চরপাড়া,পাকুল্লা, কর্পূর হাট সহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, দোকানে দোকানে চলছে লেপ,তোষক,বালিশ, কোলবালিশ ও জাজিম তৈরির প্রতিযোগিতা। সোনাতলা পৌর শহরের লেপ বিক্রেতা আক্কাস আলী, রফিকুল ইসলাম, সবুজ মিয়া বলেন,এবার আকারভেদে প্রতি পিস লেপ বিক্রি হচ্ছে ১২শ থেকে ১৪শ টাকায় এবং লেপের কাভারো বিক্রি হচ্ছে ৬০০টাকায়। এদিকে তোষক ১৫শ থেকে ২ হাজার,জাজিম ৪ হাজর ৫শ থকে ৫ হাজার ও বালিশ জোড়া ৪শ থেকে ৫শ টাকায় বেচাবিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা আরো জানান একটি লেপ তৈরিতে ৫থেকে ৭কেজি তুলা লাগে। এদিকে তুলার কেজি প্রকার ভেদে ৫০টাকা থেকে ৬০টাকা এবং লাপ প্রতি মজুরি ২০০থেকে ৪০০টাকা পর্যন্ত। তবে তারা আরো বলেন বছরের প্রায় আট মাস তেমন একটা কাজ হয় না। শীতের ৪ মাসের আয়-রোজগার দিয়ে বাকি আট মাস চালিয়ে নিতে হয়।এ কারণেই দিন রাত কাজ করতে হয় শীতের মৌসুমে।একেকজন কারিগর গড়ে প্রতিদিন ৫-৬টি করে লেপ তৈরি করতে পারে। তবে তারা আশা করছে সামনে শীতের তীব্রতা আরও বাড়লে লেপ-তোষকের চাহিদা যেমন বাড়বে তেমনি আমাদের ব্যস্ততাও বেড়ে যাবে। উপজেলার আড়িয়াঘাট থেকে লেপ কিনতে আসা সাইফুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে শেষ রাতে ভালোই শীত লাগে, তাই আগেভাগেই একটি পুরাতন লেপের তুলা বদলিয়ে নতুন কাপড় দিয়ে লেপ তৈরি করে নিচ্ছি।সাথে একটি নতুন লেপও ১১০০শত টাকায় কিনলাম। তবে গতবারের চেয়ে তুলা ও কাপড়ের দাম অনেকটা বেশি বলে জানালেন এই ক্রেতা

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নিউজে সর্বশেষ

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট